1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  3. info@wp-security.org : Security_90903 :
  4. : wp_update-f97b9a8d :
  5. polyanitsya2022@rambler.ru : wpcore :
  6. polyanitsya2022@rambler.ru : wpcore :
  7. pwtadmin@debidwarerjanomot.com : :

Zynga poker promo code

  1. Casino Games On Mobile Australia: Youll see a range of filters to help narrow your search.
  2. Casino Games No Deposit Keep What You Win - He was told they would, but he didnt receive the mask until at least 10 minutes later when he got to the airport-style metal detector.
  3. Rummy With Cards Uk: Chris has been playing online poker for the last four years, but has been playing cards his entire life.

Free crypto casino gaming sites

Android Slot Games Ireland
The banking options available on this platform vary from one region to another.
Jackpot Slot Machine Wins
Now, visit the Coupon section and apply the Bonus Code to activate the deal.
Play Release The Kraken today or check out some other unique pokies on Wizard, uch as the Beer Barrel Bash slot.

Crypto Casino poker game online

Bethard Casino 100 Free Spins Bonus 2025
Henhouse is a brand new slot game that has just been released at both casinos, and they both want players to try out this incredible game.
Betspins Casino No Deposit Bonus 100 Free Spins
If you still fail to see the Live Chat icon after logging in, this serves to indicate all support agents are busy at the moment.
Play Pinball Roulette Real Money

শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের প্রায় সকল ধারা লঙ্ঘন করে চালাচ্ছে ‘এশিয়ান ইউনিভার্সিটি’ : কিন্তু এভাবে আর কতো দিন

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৬ এপ্রিল, ২০২১
  • ৭৮৯ বার দেখা হয়েছে
ক্যাম্পাস প্রতিবেদক : অনিয়মে হাবুডুবু খাচ্ছে বেসরকারি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ ‘।১৯৯৬ সালে বিএনপি সরকার আমলের প্রায় শেষের দিকে অস্থায়ী ভাবে অনুমোদন পেয়ে ঢাকা মহানগরীর উত্তরায় উচ্চ শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। ইতিমধ্যে দীর্ঘ ২৫ বছর অতিবাহিত হয়ে গেছে কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থায়ী অনুমোদন লাভে ব্যর্থ রয়েছে শুধু নয় প্রতিষ্ঠানটির মালিক পক্ষ জড়িয়ে পড়েছেন বিবিধ অনৈতিক কর্মকান্ডে। কিছুদিন পূর্ব তারা আশুলিয়ায় একটি ক্যাম্পাস করেছে যেটাকে স্থায়ী ক্যাম্পাস বলে অভিহিত করলেও স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলি পূরনে এখনো অনেক কিছু বাকী।
                 বাহারি নামের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল মালিক ড. মাওলানা আবুল হাসান মোহাম্মদ সাদেক, তার বিরুদ্ধে অভিযোগের যেন শেষ নাই।প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারিবৃন্দ গত বছরের জুলাই থেকে নভেম্বর, ২০২০ ইং পর্যন্ত অসংখ্য অভিযোগ জমা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এসব অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে ইউজিসি’র সদস্য প্রফেসর ড. আবু তাহের-এর নেতৃত্বে একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন তদন্ত দল সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে গত ০৩ জানুয়ারি ২০২১ ইং তাদের পরিদর্শন রিপোর্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পেশ করেন।
                   তদন্ত দল তাদের পরিদর্শনে যেসব অনিয়ম সংক্রান্ত অভিযোগের সত্যতা পেয়েছেন তা হলো (১) মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত বৈধ উপাচার্য্য নাই গত ২০০৯ সাল থেকে। অথচ ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি হচ্ছে, যথারীতি পাশ করছে এবং অবৈধ ভাবে উপাচার্যের পদ দখলে রাখা মাওলানা সাদেকের স্বাক্ষরিত সার্টিফিকেট নিয়ে ঢুকে যাচ্ছে চাকরির বাজারে। (২) জন্মলগ্ন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত বৈধ উপ-উপাচার্য এবং ট্রেজারার নাই। ফলে দীর্ঘ ২৫ বছর যাবত নিয়ম মোতাবেক বাৎসরিক একাডেমিক এবং আর্থিক রিপোর্ট ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা হয় নাই। ফলে সনদ বানিজ্য ও বিশাল আর্থিক অনিয়মের লীলাখেলা যে মাওলানা সাদেক করে যাচ্ছেন তার কুল-কিনারা কেউ জানতে পারছে না। (৩) ট্রাস্টি বোর্ডের  সদস্যদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত থাকার নিয়ম না থাকলেও ট্রাস্টের বর্তমান চেয়ারম্যান সাদেক পুত্র ড.জাফার সাদেক একাই ৩-৪ টি পদে অধিষ্ঠিত আছেন। অবৈধ ভাবে উপাচার্যের পদ দখলে রাখা মাওলানা সাদেক উক্ত ট্রাস্টের ভাইস-চেয়ারম্যান। তাছাড়া পরিবারের অন্যান্য সদস্য বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত থেকে এক হরিলুটের বাজার বসিয়েছেন। (৪) বিভিন্ন ধরনের পেশাজীবীদের পদোন্নতির জন্য বিশেষায়িত সনদ লাগে, সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে দূরশিক্ষনের আদলে ক্লাস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করা যায় এমন সব সাবজেক্ট এশিয়ানে রয়েছে। ফলে ইউজিসি, মিনিস্ট্রিসহ বিভিন্ন সরকারি ও  বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষার্থীর আধিক্য এখানে বেশি। কেউ কেউ মনে করছেন এর ফলে ইতিপূর্বে বন্ধ হয়ে যাওয়া দারুল এহসান ইউনিভার্সিটির মতো বিস্তর অভিযোগ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ও এর মালিক মাওলানা সাদেকের বিরুদ্ধে থাকলেও কেউ কোন শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নিতে পারছে না। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়টির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শাখা সূত্রে জানা যায় মাওলানা সাদেক ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা গত ২৫  বছরে ০৫ লক্ষের মতো সার্টিফিকেট বিতরণ/বিক্রি করেছেন। সার্টিফিকেট বিক্রির ভিডিও চিত্র শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আছে মর্মে নিশ্চিত হওয়া গেছে। (৫) ড. মাওলানা সাদেক ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে জামায়াত-শিবির কানেকশনের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তদন্ত দল তাদের তদন্তে যা পেয়েছেন, তাহলো জুম এ্যাপ দিয়ে ক্লাস নেওয়ার সুবিধার অপব্যবহার করে তিনি জঙ্গিদের সাথে  মিটিং করে যাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগ বহু পুরানো। (৬) বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় থেকে নিজ এবং পরিবারের সদস্যদের নামে প্রচুর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি তিনি করেছেন। বিদেশে পাচার করেছেন অগুনিত অর্থ, যার রিপোর্ট মাঝে-মধ্যে বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়ে আসছে। এসব অভিযোগের স্বপক্ষে দূর্নীতি দমন কমিশন ও  এনবিআর-এ যথেষ্ট বিশ্বাস যোগ্য তথ্য রয়েছে। তদন্ত দল মনে করছে, এসব অর্থ কোথায় গিয়েছে কিভাবে খরচ হয়েছে তা তদন্ত করে বের করা জরুরী। (৭) জর্ডান ও যুক্তরাজ্য থেকে বেআইনি ভাবে অনুদান সংগ্রহ করে তা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে
ব্যয় করা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় থেকে এসব ব্যয় করা হয়েছে মর্মে ভূয়া দলিল-দস্তাবেজ তৈরি করার সত্যতা পেয়েছে তদন্ত দল। তদন্ত দল এসবের বিস্তারিত তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেছে। (৮) প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ না দেওয়া, স্বল্প সংখ্যক যে কয়জন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া আছে তাদের উপযুক্ত বেতন-ভাতা না দেওয়া, তাছাড়া যে কোন ছুতানাতায় চাকরিচ্যুত করা মাওলানা সাদেকের চিরাচরিত অভ্যাস।কোন কোন বিভাগে মাত্র ০১ জন শিক্ষক দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালায়ে যাচ্ছেন দীর্ঘদিন যাবৎ। এসব বিষয়ে যথাযথ শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার সুপারিশ করেছে তদন্ত দল।
            তদন্ত দলের সুপারিশের ভিত্তিতে ইউজিসি গত ০৩ জানুয়ারী এক অফিস আদেশের মাধ্যমে এশিয়ান ইউনিভার্সিটিতে বর্তমানে চালু ০৫টি বিষয়ের ০৭টি প্রোগ্রামে নতুন ভর্তি বন্ধের নির্দেশনা জারি করে। প্রোগ্রামগুলো হলো, বাংলায় অনার্স ও মাস্টার্স, লাইব্রেরি সায়েন্সে মাস্টার্স, ইসলামিক হিস্ট্রিতে অনার্স ও মাস্টার্স, বি এড ও এম এড।
            ধুরন্দর মাওলানা সাদেক উক্ত  বিভাগগুলোতে দ্রুত কিছু  সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে প্রোগ্রামগুলোতে পূনরায় ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করার সুযোগ দেওয়ার জন্য ইউজিসি বরাবর আবেদন করে। উক্ত আবেদনের প্রেক্ষিতে ইউজিসি গত ১৭ জানুয়ারী, ২০২১ ইং এক পত্র মারফত সাফ জানিয়ে দেয় যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক বৈধ উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে।
               শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে ইউজিসি’র বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে মাওলানা সাদেক পূনরায় উপাচার্য পদে নিজ নাম,উপ-উপাচার্য পদে পুত্র ড. জাফার সাদেকের নাম এবং ট্রেজারার পদে শ্যালক আবুল কালাম আজাদের নাম প্রস্তাব করে। তার প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক যথারীতি নাকচ হয়ে যায়।
              ড. মাওলানা সাদেকের শখের যেন কমতি নাই।কিছুদিন পূর্বে তিনি নামের আগে ‘প্রফেসর ইমেরিটাস’ লেখা শুরু করেন। বিষয়টি ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের গোচরে আনা হলে ইউজিসি গত ১৭ জানুয়ারি, ২০২১ ইং অপর  এক অফিস আদেশের মাধ্যমে মাওলানা সাদেক-কে প্রফেসর ইমেরিটাস পদবি ব্যবহার না করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করে।ইউজিসির ঐ নির্দেশনা সাদেক সাহেব যথারীতি মেনে চলেছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে বেশ হাস্যরসের সৃষ্টি করেছে। লোকজন বলাবলি করছে, তিনিতো প্রফেসরই হতে পারেন নাই প্রফেসর ইমেরিটাস লেখেন কি-ভাবে!!!!
             এশিয়ানে কর্মরত কিংবা ইতিপূর্বে কর্মরত ছিলেন এমন কিছু ব্যক্তি মাওলানা সাদেকের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে ০২টি রিট, ঢাকাস্থ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ০৪টি এবং একজন ছাত্র বরগুনায় ০১টি মামলা দায়ের করেছেন। এই প্রতিবেদকের হাতে অন্তত ০১টি মামলার বিস্তারিত তথ্য পৌঁছাছে। মামলার বাদি এশিয়ানের প্রাক্তন শিক্ষক এস. এম. গোলাম রাব্বানী। তিনি সাদেকের বিরুদ্ধে ৪১৯,৪২০ ধারায় প্রতারনার মামলা দায়ের করেছেন গত ১৬ মার্চ,২০২১ইং,মামলা নং- ২৯০/২০২১ (আশুলিয়া)। মামলার আর্জিতে তিনি বলেছেন, আসামিবৃ্ন্দ ২০১৯ সালের ডিসেম্বর থেকে বাদীকে নানাবিধ অপকর্ম যেমন টাকার বিনিময়ে ফলাফল প্রদান, বিনা পড়াশুনায় শিক্ষার্থীদের ফলাফল ও সার্টিফিকেট প্রদান, রোটারি ক্লাবের সাথে বিধিবহির্ভূত চুক্তি, অবৈধ সার্টিফিকেট বিক্রিতে সহায়তা প্রদান ইত্যাদি বিষয়ে মারাত্মক চাপ প্রদান করতে থাকে। তিনি এ জাতীয় অনৈতিক কাজ করতে অস্বীকার করলে তাকে বেআইনি ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়।এখানে উল্লেখ্য যে,প্রত্যেকটি মামলায় বাদীপক্ষ ড.মাওলানা সাদেক-কে প্রধান আসামি এবং পেট্রোল সন্ত্রাসী ইয়াসিন আলি, জামায়াত সন্ত্রাসী জাকির হোসেন,ইয়াবা ডিলার মঞ্জু, সন্ত্রাসী মোবারক, সন্ত্রাসী আনিছ,সন্ত্রাসী মনির, সন্ত্রাসী ফারুক ও ট্রাস্ট চেয়ারম্যান ড. জাফার সাদেক-কে সহযোগী হিসাবে দেখিয়েছেন।
             এদিকে গত ০৫ আগষ্ট, ২০১২ ইং তারিখ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির তৎকালীন ডেপুটি রেজিস্ট্রার ও চেয়ারম্যান, মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদ, রায়পুরা,নরসিংদী জনাব মঞ্জুরে এলাহী দূর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবর এক আর্জিতে ড. মাওলানা সাদেক ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে বিবিধ অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ দায়ের করে যথাযথ শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন করেন।একই দরখাস্তে তিনি সাদেক এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ উত্থাপন করেন। যা পরবর্তীতে ঢাকাস্থ আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তগত হয়।ট্রাইব্যুনাল কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে অনুসন্ধান চালিয়ে ড.মাওলানা সাদেক ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত অভিযোগের সত্যতা পায়।বর্তমানে তা নিয়ম মোতাবেক মামলা রুজু করার পর্যায়ে রয়েছে মর্মে এই প্রতিবেদক জানতে পেরেছেন।
               সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক  মানসিক বিকারগ্রস্ত যৌন-উন্মাদ ড. মাওলানা সাদেকের অন্তত ০২ জন অবৈধ সন্তানের খোঁজ পেয়েছেন। ০১ জন হাসান সাদেক ওরফে আনাস উত্তরাস্থ একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছে।আনাসের মাতা কিশোরী সুলতানা মাওলানা সাদেকের ঘরে গৃহকর্মী হিসাবে কাজ করার সময় তার বিকৃত লালসার শিকার হয়। অন্যজন সুমাইয়া এশিয়ানের ভর্তি সেকশনে কর্মরত আছেন। তার মাতা মধ্যবয়সী আয়েশাও সাদেকের ঘরে গৃহকর্মীর কাজে নিয়োজিত থাকা কালে তার লালসার শিকার হয়। তাছাড়া এশিয়ানে কর্মরত অনেকেই যেমন শাহিদা,রাবেয়া,মঞ্জুশ্রী,রীতা,মমতাজ মোস্তফা কিংবা মেঘলা জান্নাত কেউই সাদেকের হাত থেকে নিজেদের সম্ভ্রম-আব্রু রক্ষা করতে পারেন নাই। অবশ্য এদের অনেকেই সাদেক সাহেবের টাকায় এখন বিলাসী জীবন যাপন করছেন।
               এই প্রতিবেদক এশিয়ানের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সাথে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করে অবগত হয়েছেন যে, যেসব অনিয়মের কারণে দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল তার সব অনিয়ম দূর্নীতি এশিয়ান ইউনিভার্সিটিতেও বিদ্যমান রয়েছে। সে বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়টি এবং এর মালিক ড.মাওলানা  সাদেকের বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করার সময় হয়েছে বৈকি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২১
Theme Customized BY NewsFresh.Com
ব্রেকিং নিউজঃ