United Kingdom Casino Roulette Ive also compiled a sizeable wedge of information on live online casinos, which might be up your alley. Newport Vancouver Casino This option can be adjusted with the help of control panel located below the reels of Electric Sam slot online. Slot Games With Free Spins Uk
বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : চলতি বছর এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে বাদাম বিক্রেতার ছেলে ভুপেন্দ্র অধিকারী। কিন্তু অর্থাভাবে তার মেডিকেল কলেজে ভর্তিতে দেখা দিয়েছিল চরম অনিশ্চয়তা। মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার মতো কোনো টাকা-পয়সা নেই তার পরিবারের।
খবরটি গণমাধ্যম ও স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতাদের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমানের দৃষ্টিগোচর হওয়ায় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ভুপেন্দ্রের মেডিকেলে পড়াশোনার যাবতীয় দায়িত্ব নিয়েছেন।
জানা যায়, ভুপেন্দ্র নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের দিঘির পাড় গ্রামের মতিলাল অধিকারী ও বাসন্তী অধিকারীর সাত সন্তানের মধ্যে পঞ্চম। তিন ভাইয়ের মধ্যে সে সবার ছোট। বড় দুই ভাই রিকশা চালান।
ভুপেন্দ্রর বাবা মতিলাল অধিকারী একজন বাদাম বিক্রেতা এবং মা গৃহিণী। এতদিন তার বাবা বাদাম বিক্রি করে ভূপেন্দ্রর পড়াশোনার খরচ চালিয়েছেন। এখন বয়স হওয়ায় বাদামের ব্যবসা করার সক্ষমতাও তার আর নেই। পরে এ বিষয়টি গণমাধ্যম ও স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতাদের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের নেতা আবদুর রহমানের নজরে আসে। এরপর তিনি ভিডিও কলের মাধ্যমে ভুপেন্দ্র ও পরিবারের সঙ্গে কথা বলে তার মেডিকেলে ভর্তির যাবতীয় দায়ভার নেন।
এসময় ভিডিও মাধ্যমে আবদুর রহমান ভুপেন্দ্রের বাবা মতিলাল অধিকারীকে বলেন, ‘আপনাদের অনেক কষ্টের বিনিময়ে আপনাদের ছেলে মেডিকেল চান্স পেয়েছে। এজন্য আপনাদের অভিনন্দন এবং শ্রদ্ধা জানাই। আপনারা ভাববেন না, ওর মেডিকেলে পড়াশোনার যাবতীয় দায়িত্ব জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে আমি নিলাম। শুধু তাকে নিয়মিত পড়াশোনাটা করতে বলবেন।’
ভুপেন্দ্রের মা বাসন্তী অধিকারীকে তিনি বলেন, ‘অর্থনৈতিক সমস্যা এটা কোনো সমস্যাই না। আমি তার সাথে আছি। সে পড়াশোনা করে আপনাদের স্বপ্ন পূরণ করবে এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করবে এটাই আমি চাই।’
ভুপেন্দ্রে অধিকারী এসময় তার পড়াশোনার যাবতীয় দায়িত্ব নেয়ার জন্য আওয়ামী লীগের নেতা আবদুর রহমানের কাছে চিরকৃতজ্ঞতার কথা জানান। তখন আবদুর রহমান বলেন, ‘তুমি কোনো কিছু নিয়ে ভাববে না। যখন যা লাগবে তখন তোমার জন্য তা ব্যবস্থা করা হবে। নিয়মিত পড়াশোনা করে মা -বাবার স্বপ্ন পূরণের জন্য তোমাকে এগিয়ে যেতে হবে।’ এসময় তিনি তার সাথে যোগাযোগের জন্য ভুপেন্দ্রে অধিকারীকে তার ব্যক্তিগত ফোন নাম্বারও দেন।