United Kingdom Casino Roulette Ive also compiled a sizeable wedge of information on live online casinos, which might be up your alley. Newport Vancouver Casino This option can be adjusted with the help of control panel located below the reels of Electric Sam slot online. Slot Games With Free Spins Uk
বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের মিনিয়াপোলিস শহরের উত্তরে আবারো এক কৃষ্ণাঙ্গ যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে দেশটির পুলিশ। রোববার (১১ এপ্রিল) রাতে ২০ বছর বয়সী যুবক ডান্ট রাইটকে পুলিশ হত্যা করে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি।
এ ঘটনার জেরে দেশটির শত শত জনতা বিক্ষোভ করেছে। তার মৃত্যুর পর বিক্ষুব্ধ জনতা পুলিশের দুটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে। পরে ব্রুকলিন সেন্টারের মেয়র শহরব্যাপী কারফিউ জারি করেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে যেখানে কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েড পুলিশি নির্যাতনে মারা গিয়েছিল সেখান থেকে মাত্র ১৬ কিলোমিটার দূরত্বে পুলিশের গুলিতে ফের এক কৃষ্ণাঙ্গ যুবকের মৃত্যু হলো।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ তৈরি হলে পুলিশ রাবার বুলেট ছোড়ে। এতে দু’জন আহত হয় যাদের মধ্যে একজনের রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। পুলিশ টিয়ার গ্যাস ছোড়ার জন্য প্রস্তুতি নিলে কিছু বিক্ষোভকারী সেখান থেকে সরে যান। বিক্ষোভকারীরা পুলিশের গাড়িতে পাথরের টুকরা ছুড়েছেন।
এ ব্যাপারে এক বিবৃতিতে ব্রুকলিন সেন্টার পুলিশ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুপুর ২টার কিছু আগে রাস্তায় ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করায় কর্মকর্তারা ওই ব্যক্তির গাড়ি থামায়। পুলিশ নিশ্চিত হয় ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারের উদ্যোগ নিলে সে গাড়ির ভেতর ঢুকে পড়ে। তখন একজন পুলিশ কর্মকর্তা গুলি ছুড়ে ওই ব্যক্তিকে আহত করে। আহত অবস্থায় সে গাড়ি চালিয়ে কয়েক ব্লক এগিয়ে যায় এরপর তার মৃত্যু হয়। এর পরও তিনি গাড়ি চালিয়ে কিছু দূর গিয়ে আরেকটি গাড়ির সাথে ধাক্কা মারেন। এরপর ঘটনাস্থলেই তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তা ডেরেক চৌভিনের বিচার কয়েকদিন আগে শুরু হওয়ার পর থেকে মিনিয়াপোলিসের পরিস্থিতি উত্তেজনাকর অবস্থায় রয়েছে।
এর আগে, ২০২০ সালের মে মাসে ফ্লয়েডের গলায় চৌভিন নয় মিনিট ধরে হাঁটু চেপে রাখার পর তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রে ও পরবর্তীতে বিশ্বজুড়ে বর্ণবাদবিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।