1. bdweb24@gmail.com : admin :
  2. him@bdsoftinc.info : Staff Reporter : Staff Reporter
  3. info@wp-security.org : Security_90903 :
  4. : wp_update-f97b9a8d :
  5. polyanitsya2022@rambler.ru : wpcore :
  6. polyanitsya2022@rambler.ru : wpcore :
  7. pwtadmin@debidwarerjanomot.com : :

Free online slots twin win

  1. How Does Online Gambling Software Work: Many players also have a tendency to increase their stakes when theyre losing in the hope that their luck will eventually change and theyll win their losses back.
  2. Online Casino Canada Bonus - At first glance, it seems that iSoftBet has kept things fairly basic in this new Chinese-themed video slot.
  3. 1p Spins Paddy Power: Its all about the relationship between risk and reward.

Legacy of ra megaways slot strategy tips and tricks

Casino Gambling United Kingdom
The introduction of first online casino venues also meant the introduction of several gambling technology companies.
Which Online Slot Machine Pays Out The Most
We are a responsible gaming online casino.
On horse racing sites that are not on gamstop, the RTP or return to player percentage may differ.

Winners challenge at the cryptocurrency casino

United Kingdom Casino Roulette
Ive also compiled a sizeable wedge of information on live online casinos, which might be up your alley.
Newport Vancouver Casino
This option can be adjusted with the help of control panel located below the reels of Electric Sam slot online.
Slot Games With Free Spins Uk

বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৪২ পূর্বাহ্ন

সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি: তথ্যমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৯ মার্চ, ২০২১
  • ৪৭১ বার দেখা হয়েছে

সোমবার (২৯ মার্চ) দুপুরে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাহী পর্ষদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সমসাময়িক বিষয়ে নিয়ে আলোচনাকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, একটি সংগঠনের ব্যানারে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমন উপলক্ষে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা হয়েছিল। সেটি এমন সময়ে করা হয়েছে যখন আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজীবশতবর্ষ উদযাপন করছি। এমনকি ২৬ মার্চ জনগণের সম্পত্তি ওপর হামলা হয়েছে, জনগণের সম্পত্তি জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে। ভূমি অফিস, থানা, সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের ওপরও হামলা হয়েছে। এ সমস্ত নৈরাজ্যকর কর্মকাণ্ডকে সমর্থন দিয়েছে বিএনপি-জামায়ত। গতকাল (২৮ মার্চ) হরতাল শেষ হওয়ার পর নারায়ণগঞ্জে ৯টি বাসে আগুন দেয়া হয়েছে, রাস্তায় দেয়াল তুলে দেয়া হয়েছে। এগুলোর পক্ষ নিয়েছে বিএনপি এবং তাদের ঘরানার কিছু তথাকথিত বুদ্ধিজীবী। এতে এটিই প্রমাণিত হয় ২০১৩, ১৪, ১৫ সালে যারা নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিলো, তারা বিএনপি-জামায়াত এবং হেফাজত। একই গোষ্ঠী আজ নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। এমন সময় এটি করা হচ্ছে, এতেই প্রমাণ হয়ে তারা আসলে আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে আঘাত হানতে চায় এবং হেনেছে।

তিনি বলেন, ২৬ মার্চের এমন ঘটনা, জনগণের সম্পত্তি, সরকারি সম্পত্তির ওপর হামলা আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ওপর হামলার শামিল। যেটিতে সমর্থন দিয়েছে জামায়াত-বিএনপি। এটির সঙ্গে সুর মিলিয়ে মির্জা ফখরুল যখন বলেন, সরকার পতনের আন্দোলন তারা ডাক দেবেন। তার মানে এসকল নৈরাজ্য তাদের পরামর্শ ও পৃষ্ঠপোষকতায় হয়েছে, এটিই প্রমাণিত হয়। এ সমস্ত নৈরাজ্য মোদির আগমনের জন্য করা হয়নি, এগুলো করা হয়েছে দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি জন্য এবং সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য। মোদির আগমনের বিষয়টি একটি খোড়া যুক্তি হিসেবে দাঁড় করানো হয়েছে। মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের মাধ্যমে সেটিই প্রমাণিত হয়।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ২০১৩, ১৪, ১৫ সালে এর চেয়েও বেশি নৈরাজ্য মোকাবিলা করে আমরা দেশে শান্তি-স্থিতি স্থাপন করেছি। আমরা এবারো বদ্ধ পরিকর। এ ধরনের ঘটনা যারা ঘটাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে জনগণের জানমাল রক্ষা করতে আমরা বদ্ধপরিকর। মির্জা ফখরুল সাহেবরা যে স্বপ্ন দেখছেন, সে স্বপ্ন কখনো বাস্তবায়ন হবে না। ২০১৩ সালের বিএনপি আর ২০২১ সালের বিএনপি এক নয়। ২০১৩ সালের আওয়ামী লীগ ২০২১ সালের আওয়ামী লীগ এক নয়। আজকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী ও আত্মপ্রত্যয়ী। নির্বাচন বানচাল ও সরকার পতনের জন্য যে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হয়েছিলো, সেগুলো মোকাবিলা করেছি। সেই পরাজিত শক্তি আবার দেশে একই ধরনের ঘটনা কখনও ঘটাতে পারবে না। বিএনপি প্রতিনিয়ত ক্ষয়িষ্ণু একটি দলে রূপান্তরিত হয়েছে। সুতরাং ২০১৩ সালের বিএনপি এবং ২০২১ সালের বিএনপি এক নয়।

নারায়ণগঞ্জ ও বায়তুল মোকাররমে সাংবাদিকদের ওপর হামলার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় কোনো সাংবাদিকের ওপর হামলা দুঃখজনক, অনভিপ্রেত, অগ্রহণযোগ্য এবং নিন্দনীয়। কোনো ঘটনা ঘটলে সেটি গণমাধ্যমে প্রকাশের জন্য জনগণকে জানানোর জন্য সাংবাদিকরা দায়িত্ব পালন করবে এটিই স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে আমি সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষকে অনুরোধ জানাবো পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় যেন কোনো সাংবাদিক নিগৃহীত না হয়, কোনো সাংবাদিকের ওপর হামলা না হয়। আমরা দেখেছি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা হয়েছে, এমনকি প্রেসক্লাবেও হামলা পরিচালনা করা হয়েছে। দেশের অন্যান্য জায়গায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। যারা সারা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে তারাই এই হামলা করেছে। বায়তুল মোকাররমে যদি কোনো ঘটনা ঘটে থাকে আমরা অবশ্যই দলের পক্ষ থেকে খতিয়ে দেখবো। কেউ সাংবাদিকদের ওপর হামলায় জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

হেফাজতের হরতালের সময় অনেককে তওবা-কালিমা পড়তে জানে কিনা সেটি ধরে ধরে দেখা হয়েছে- এটি কিসের আলমত জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, এ ধরনের ঘটনাগুলো ৭১ সালেও ঘটতো। ৭১ সালে পাকবাহিনী বাস, ট্রেন চেক করে বা কোনো লোকালয়ে গিয়ে তারা কলমা পড়তে পারে কিনা সেটা জানতে চাইতো। অনেকের লুঙ্গী খুলেও চেক করতো সে আসলে কোন ধর্মের। যারা এখন এগুলো করছে তারা স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি। তাদের খোঁজখবর নিলে দেখা যাবে তাদের পূর্বপুরুষদের অনেকে রাজাকার আলবদর ছিলো। সেটি প্রমাণ করে নারায়ণগঞ্জের এ ধরনের ঘটনা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২১
Theme Customized BY NewsFresh.Com