United Kingdom Casino Roulette Ive also compiled a sizeable wedge of information on live online casinos, which might be up your alley. Newport Vancouver Casino This option can be adjusted with the help of control panel located below the reels of Electric Sam slot online. Slot Games With Free Spins Uk
বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : গণমাধ্যমে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর কমিটির সাবেক প্রচার সম্পাদক মুফতি ফখরুল ইসলামের জবানবন্দিকে উদ্ধৃত করে ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি পালনের এক সপ্তাহ আগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর গোপন বৈঠক হয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এ সংবাদকে এবং মুফতি ফখরুলের জবানবন্দিকে মিথ্যাচার দাবি করেছে হেফাজত ইসলাম। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ বুধবার (২১ এপ্রিল) বিভিন্ন গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রতিবাদপত্রে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির হাফেজ মাওলানা তাজুল ইসলাম (পীর সাহেব ফিরোজশাহ) বলেন, হেফাজতের শীর্ষ নেতৃত্বকে কলঙ্কিত করতে মুফতি ফখরুল ইসলামের কাছ থেকে পুলিশ মিথ্যা স্বীকারোক্তি আদায় করেছে। এই স্বীকারোক্তি একজন সর্বজনশ্রদ্ধেয় শীর্ষ আলেমের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। দেশবাসী এমন মিথ্যা স্বীকারোক্তি ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে এ যাবৎ কোনো বৈঠক তো দূরের কথা, আল্লামা বাবুনগরী সামনা-সামনি বেগম খালেদা জিয়াকে কখনোই দেখেননি।
মাওলানা তাজুল ইসলাম বলেন, হেফাজত আমিরের কাছ থেকে আমি জেনেছি, ২০১৩ সালে যখন তাঁকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নেওয়া হয়, তখনো পুলিশ তাঁকে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন কি না জানতে চেয়েছিল। রিমান্ডে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরকে তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, বৈঠক তো দূরের কথা, খালেদা জিয়াকে সামনা-সামনি তিনি কখনোই দেখেননি।
মুঈনুদ্দীন রুহি ও ফখরুল ইসলাম এ বিষয়ে সুস্পষ্ট মিথ্যাচার করেছেন। এই মিথ্যা দাবির সপক্ষে তাদের কেউই কখনো কোনো প্রমাণ হাজির করতে পারবে না।
মাওলানা তাজুল ইসলাম বলেন, ইবাদত-বন্দেগির মাসে হেফাজতের নেতাকর্মী ও হক্কানি উলামায়ে কেরামের ওপর পুরনো মিথ্যা মামলা সচল করে দমন-পীড়ন চালানো হচ্ছে। গুটিকয়েক নীতি-আদর্শচ্যুত সাবেক নেতাকে এতে দাবার ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
মাওলানা তাজুল ইসলাম সরকার ও প্রশাসনের প্রতি হক্কানি উলামায়ে কেরামের ওপর দমন-পীড়ন ও ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা এবং অপবাদ আরোপ বন্ধের দাবি জানান।