Pirate Slots Casino No Deposit Free Spins Bonus Codes To get acquainted with this casino, please keep Melbourne this MaxiPlay review. Slot Online Indonesia Following the list of these most popular and top-quality game providers whose quality of the games is really at an unachievable level from the Sydney Dice casino, we can expect the best and highest quality titles of the games. Uk Online Casino News
বঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : এবার নার্গিস পারভীন মুক্তি নামে এক আইনজীবী ও পুলিশের মধ্যে বাগবিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (সিএমএম) প্রবেশের সময় মূল ফটকের সামনে ওই আইনজীবী ও দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তার এ বাগবিতণ্ডা হয়।
ঘটনাটির ১ মিনিট ১৩ সেকেন্ডের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বাগবিতণ্ডার ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা আইনজীবী সমিতি।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল বাতেন এবং সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মো. হযরত আলীর পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে প্রতিবাদলিপি দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, গত ১৯ এপ্রিল ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক কার্যকরী পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট নার্গিস পারভীন মুক্তি (সদস্য নং ১০২৮০) সিএমএম আদালতে প্রবেশের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যকে পরিচয় পত্র দেখানো সত্বেও তার সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ঢাকা আইনজীবী সমিতি উক্ত ঘটনার প্রতিবাদ জানাচ্ছে। ভবিষ্যতে যাতে বিজ্ঞ আইনজীবীগণ এমন বিরুপ পরিস্থিতির সম্মুখীন না হন, এ ব্যাপারে সমিতির পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট সকল মহলের সহযোগিতা কামনা করছি।
ভিডিওতে দেখা যায়, ঢাকার সিএমএম আদালতের সামনের সড়কে পুলিশ- আইনজীবীর তর্ক বিতর্কের ঘটনা ঘটে। এরপর আরেক আইনজীবী এসে বলেন, উনি এখাকার সিনিয়র আইনজীবী। আমাদের ভার্চুয়াল কোর্ট চলছে। এরপর একাধিক আইনজীবী এসে ঘটনার রেশ টানেন।
পুলিশের সঙ্গে বাগবিতণ্ডার প্রসঙ্গে আইনজীবী নার্গিস পারভীন মুক্তি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি সোমবার ভার্চুয়াল কোর্টে শুনানির জন্য বাসা থেকে বের হই। আমাকে একবার পোস্তগোলা ব্রিজের সামনে পুলিশ সিএনজি থেকে নামিয়ে দেয়। তারপর আমি অনেক পথ হেঁটে রিকশা নিয়ে রায় সাহেব বাজারের সামনে এলে আবারও রিকশা থেকে নামিয়ে দেয় পুলিশ। এরপর হেঁটে সিএমএম আদালতের মেইন গেটের সামনে আসি। তখন আমাকে ভেতরে ঢুকতে দেয় না পুলিশ। জিজ্ঞেস করে আমি কে? অথচ আমার গলায় আইনজীবীর আইডি কার্ড। আমি ওই পুলিশকে বারবার বললাম আমি আইনজীবী, আমার গলায় আইডি কার্ড রয়েছে। তাছাড়া আমি অসুস্থ, অনেক পথ হেঁটে এসেছি। তারপরও আমাকে এভাবে তর্কে জড়ালেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের আদালত ভার্চুয়াল হলেও আদালতের পেপারস, ডকুমেন্টস শারীরিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে আদালতে জমা দিতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমাদের আদালতে যেতে হয়। আমার প্রশ্ন, আইনজীবীদের আইডি কার্ড সঙ্গে থাকার পরেও পুলিশ কেন এত হয়রানি করবে?’
এর আগে, গত রোববার দুপুরে রাজধানীর এলিফেন্ট রোডে পরিচয়পত্র দেখতে চাওয়ায় পুলিশ সদস্য ও ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়েছেন এক নারী চিকিৎসক। বাকবিতণ্ডার সেই ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়।